আমার সোনাটা সাগর বানিয়ে দাও

sex choti

আমার সোনাটা সাগর বানিয়ে দাও

পাঠকবৃন্দ, আমি এই সাইটের একজন নিয়মিত চটি পাঠক। অনেক চটি পরার পর আমি আজ নিজের একটি কাহিনী লিখতে যাচ্ছি যেটা আমার জীবনে ঘটেছে। এই কাহিনী আজ থেকে তিন বছর আগের। আমি চাকরি করি। একদিন অফিসিয়াল কিছু কাপড় কেনার জন্য এক দোকানে গেলাম যেখানে ৩০/৩২ বছর বয়সী এক মহিলা বসা ছিল যাকে দেখে আমার মনে হোল উনাকে আমি আগে কোথাও দেখেছি। আমি আড় চোখে ক’বার দেখলাম। এভাবে দেখতে গিয়ে আমাদের ৪/৫ বার চোখাচোখি হোল। আমি দোকান থেকে বের হওয়ার সময় ঐ মহিলা আমাকে বলল যে আমাকে আগে কোথায় যেন দেখেছে, আমিও একই কথা বললাম। মহিলা আমাকে নাম জিজ্ঞেস করলে আমি বললাম। আমার নাম শুনে হঠাৎ হেসে দিয়ে উনি বললেন- তুমি এতো বড় হয়ে গেছো? আমিঃ কিন্তু ম্যাডাম আমিতো আপনাকে চিনতে পারছিনা। মহিলাঃ চিনবে কিভাবে? আজ ৭ বছর পর
দেখা আমিঃ কিন্তু ম্যাডাম…… মহিলাঃ আমি তোমাকে ৭ বছর আগে পড়াতাম। সাথে সাথে আমার মনে পড়লো, উনাকে বললাম কতবছর পর আপনাকে দেখছি কোথায় ছিলেন এতদিন? মহিলা বললেন সব বলব তোমাকে আগে আমাকে আমার বাসায় একটু লিফট দাও কষ্ট করে। উনাকে আমার গাড়িতে বসতে বলে আমি গাড়ি চালাচ্ছিলাম। টুকটাক কথা বার্তা বলতে বলতে জানতে পারলাম উনি কাল মাত্র এই বাড়িতে এসেছেন, এতো দিন বাবার বাড়িতেই ছিলেন স্বামী মারা যাওয়ার পর থেকে। মহিলার ঘরের সামনে এসে পৌঁছলাম। উনি গাড়ি থেকে নেমে আমাকে বললেন ভিতরে এসে এক চাপ চা খেয়ে যেতে। যেহেতু ম্যাডাম বলছেন তাই আমিও গাড়ি একপাশে রেখে বাড়ির ভিতরে ঢুকলাম। আমি উনাকে এতদিন পর এই বাড়িতে আসার উদ্দেশ্য জানতে চাইলে উনি আমাকে বললেন যে কিছুদিন এই বাড়িতে থাকবেন এবং বিক্রি করে দিয়ে চলে যাবেন। আর এই সময় কোন একটা স্কুলে পড়াবেন। কথা বলতে বলতে উনি আমরা দুইজনের জন্যই চা বানাচ্ছিলেন। বাড়ীটা ছোট হলেও বেশ সুন্দর, ছিমছাম, সবকিছুই সাজান গুছানো। দেখেই বুঝা যায় উনারা দুজনেই অনেক শখ করে সব নিজের হাতে সাজিয়েছেন। একসময় চা তৈরি হয়ে গেলে চা খেতে ডাকলেন। আমি তখন ঘুরে ঘুরে পুরো ঘর দেখছিলাম। চা খেতে খেতে আমি উনাকে বললাম যদি কখনো কিছুর দরকার হয় আমাকে যেন জানায়। উনি বললেন ঠিক আছে আমি জানাব কিন্তু কিভাবে? তুমি আমাকে তোমার মোবাইল নাম্বারটা দিয়ে যাও। এমনিতেও আমার ঘরটা অনেক ময়লা হয়ে আছে, অনেকদিন ছিলাম না যেহেতু। আর আমি ভাবছি কোন স্কুলে জইন করবো তাই স্কুলও খুজতে হবে। আমি বললাম ঠিক আছে আমি আপনার ঘর সাফাই করে দিবো। এই কথা বলছি এই কারনে যে উনি আমার টিচার ছিলেন তাই এটা আমি করতেই পারি। উনাকে বললাম আমি আমার বাসায় গিয়ে কাপড় চেঞ্জ করে এসে শুরু করবো সাফাইয়ের কাজ।এই বলে আমি বের হচ্ছিলাম, ম্যাডাম বললেন তাড়াতাড়ি এসো। আমি ওকে বলে ঘর থেকে বেরিয়ে পড়ি এবং নিজের বাসার উদ্দেশ্যে রওনা দিই। বাসায় পোঁছে তড়িঘড়ি করে কাপড় বদলিয়ে ম্যাডামের বাসায় চলে গেলাম। ঢুকেই দেখি উনি শুধুই ব্লাউস আর পেটিকোট পরে কাজ করছিলেন। আমাকে দেখেই বললেন তাড়াতাড়ি আসো, আমিও আমার শার্ট খুলে কাজে লেগে গেলাম। ঘাম বেয়ে পড়ছিল উনার শরিরে, সেই ঘাম ভেজা শরীর আমি দেখতেই থাকলাম। যৌবন যেন আছড়ে পড়ছিল উনার শরীরে। বেচারি বেশিদিন স্বামী সোহাগ পায়নি। ভালো করে পাওয়ার আগেই মারা গেলেন। উনি সেটা খেয়াল করে বললেন কি দেখছ এমন করে? আমি বললাম কিছুনা ম্যাডাম। উনি বললেন কিছুতো অবশ্যই, বলেই হাসলেন। কিছুক্ষণ কাজ করার পর আমি বললাম একটা কথা বলি? উনি বলতে বললে বললাম আপনি অনেক সুন্দর। উনি চুপ করে রইলেন আর কি যেন ভাবলেন। দুপুর যখন দুটো বাজে উনি বললেন খিদে লেগেছে, তুমি কিছু কিনে নিয়ে আসো আমি তোমায় টাকা দিচ্ছি। আমি বললাম আপনি কেন দিবেন? আমি আপনার ছাত্র, এখন চাকরি করছি আমিই আজ আপনাকে খাওয়াবো। এই বলে আমি বেরিয়ে গেলাম এবং দুটো বিরানির প্যাকেট আর কিছু খাবার নিয়ে যখন ফিরলাম তখন দরজা খোলাই ছিল। দরজার সামনে আসতেই দেখি উনি সোফার উপর শুইয়ে ছিলেন বুকের উপর হাত দিয়ে।ব্লাউস ঠেলে দুধ দুটো যেনো বেরিয়ে যেতে চাচ্ছিলো। অপূর্ব তার দুধের গড়ন। আমি পায়ের দিকে তাকালাম, এক পা ভাঁজ করা অন্য পা সোজা থাকায় পেটিকোট হাটুঁর উপর চলে আসছিল।উনি চোখ বুজে ছিলেন তাই আমার লুকিয়ে দেখাটা টের পাচ্ছিলেন না। উনাকে এই অবস্থায় দেখে আমি নিজেকে সামলাতে অনেক কষ্ট হচ্ছিলো। উনার শরীরের রং ছিল ফর্সা আর গোলাপি রঙের একটা ব্লাউসে উনাকে অনেক সেক্সি লাগছিলো। আমি মন্ত্রমোহিতের মতো আস্তে আস্তে গিয়ে উনার পেটিকোটের ভিতরে দেখতে লাগলাম। কখন যে আমার হাত সব ভুলে আমার অজান্তে উনার রানে বুলাতে শুরু করলো টের পাইনি। অনেকটা সাহস করে হাত গলিয়ে উনার প্যানটিতে আস্তে আস্তে স্পর্শ করতে লাগলাম কম্পিত চিত্তে। হাতের স্পর্শ পেতেই ম্যাডাম ধরফরিয়ে উঠে গিয়ে জিজ্ঞেস করলেন- কি করছো তুমি? আমার মুখ লাল হয়ে গেলো লজ্জায়, কোন শব্দ বের হচ্ছিলোনা। আমি আকস্মিকতায় ছুটে যেতেই উনি বললেন, অনেক পাকা হয়ে গেছো তুমি। এসো খাবার খেয়ে নাও অনেক কাজ বাকি পরে আছে। খাওয়া শেষ করে আমরা আবার কাজে লেগে গেলাম। আড়চোখে উনাকে দেখছিলাম আর কাজ করছিলাম, সময় গড়িয়ে চললো। হঠাৎ ঘড়ির দিকে নজর পড়তেই দেখি তখন রাত ৯টা। এতো সময় যে কিভাবে পার হয়ে গেলো টেরই পেলাম না। উনি এটা খেয়াল করে আমাকে বললেন ৯টা বেজে গেলো অথচ কাজ শেষ হলনা। এখনতো আমাকে একা একাই ১১/১২টা পর্যন্ত কাজ করতে হবে, তুমি যদি থাকতে পারো তো থাকো। আমি বললাম- ঠিক আছে ম্যাডাম আমি বাসায় ফোন করে দিচ্ছি। বলব আমি বন্ধুর বাসায় আছি, কাল আসবো। উনিও বলতে বললেন। রাত ১১.৩০ নাগাদ কাজ শেষ হলে উনি বললেন আমি গোসল করে আসছি বলে বাথরুমে চলে গেলেন। গোসলশেষে যখন উনি বের হলেন একটা ট্রান্সপারেন্ট নাইটি পড়া ছিলেন। আমি উনার শরীর নিয়ে বলি আপনাদের, আগেই বলেছি উনার গায়ের রং ফর্সা। আর দুধের সাইজ ছিল ৩৬, কোমর ৩০ এবং ৩৮ সাইজ পাছা। এমন নাইটি পরিহিতা ম্যাডামকে দেখে আমি চমকে উঠলাম। উনি বললেন যাও এবার তুমি গোসল করে এসো। উনার কথা ভাবতে ভাবতে কখন যে বাথরুমে গিয়ে গোসল করা শুরু করেছি টের পাইনি। হটাৎ খেয়াল হোল আমার আণ্ডারওয়্যার ভিজিয়ে ফেলেছি। তাই আমি তাওয়েল পরে উনার রুমের পাসে আসলাম উনি বললেন সাড়া ঘরে জিনিসপত্র অগোছালো পরে আছে। তুমি আমার রুমে ঘুমাতে হবে আজ। উনার সমস্ত জিনিস বাঁধা ছিল আর আমারও অতিরিক্ত কোন কাপড় ছিলনা তাই তাওয়েল পরেই থক্তে হলো। এই অবস্থায় বাইরে যাওয়া সম্ভব না তাই দুজনে ঠিক করলাম দুপুরের রয়ে যাওয়া খাবারই খাবো সাথে ঘরে যা আছে তাই চলবে। খাওয়া শেষে উনি রুমে চলে গেলেন আমি কিছুক্ষণ সোফায় বসে রুমের দিকে হাঁটতে শুরু করলাম। বেডরুমে যখন ঢুকলাম দেখি দুপুরের সেই দৃশ্য আবার। উনার মনে হয় এক পা ভেঙ্গে উপরের দিকে আর একপা সোজা করে শোয়ার অভ্যাস। উনার এই ভঙ্গিতে শোয়া দেখেই আমার নিচের বাঘটা আস্তে আস্তে গর্জন শুরু করে দিলো। উত্তেজিত হয়ে ধোন ৭ ইঞ্চিতে রুপ নিয়ে সোজা হয়ে গেলো। উনি লক্ষ্য করলেন ব্যাপারটা কিন্তু কিছুই বললেন না। আমিও চুপচাপ উনার দিকে পিঠ দিয়ে শুইয়ে পরলাম ঠিকই কিন্তু চোখ বন্ধ করতে পারছিলামনা। কিছুতেই নিজেকে শান্ত করতে সম্ভব হচ্ছিলো না। ইচ্ছে করছিল বাথরুমে গিয়ে মাল ফেলে আসতে। ঘণ্টাখানেক পরে উনি আমাকে ডাকলেন। আমি জবাব না দিয়ে চুপ করে ছিলাম যেন ঘুমিয়ে পড়ছি। মনে মনে ভাবছিলাম উনি আমাকে ডাকলেন কেন। আচমকা যা হোল তাতে আমি নিজেই বিশ্বাস করতে পারছিলাম না, দেখি উনার একটা