মামির সাথে সেক্স।


মামির সাথে সেক্স।
----- ----- ------ ------ ---
                                                                                               
আমার নাম রনি।আমি আজ আপনাদের
সামনে যে গল্পটা উপস্থাপন করতে
যাচ্ছি সেটা আমার সাথে ঘটে প্রায়
বছর তিনেক আগে।আপনারা হয়তো
বিশ্বাস করতে নাও পারেন কিন্তু
ঘটনাটা সত্যি।এখন আসল ঘটনাটায় আসি।
সালটা ছিল ২০০৭ এর শুরুর দিকে।তখন
আমি সবেমাত্র এসএসসি পরীক্ষা শেষ
করে কলেজ এ ভর্তি হব।আমার স্কুল শেষ
করেছিলাম আমার গ্রামের বাড়ির একটি
স্কুলে।


লেখাপড়ায় ভাল ছিলাম বলে মা
চাইলেন শহরের ভাল একটি কলেজ এ
ভর্তি হই।এই ভেবে মা আমার এক দূর
সম্পর্কের মামার সাথেwww.ChotiWorld.
com যুগাযুগ করলেন।মামা বললেন ঠিক
আছে ওকে পাঠিয়ে দাও আমি ওকে ভাল
দেখে একটা কলেজ এ ভর্তি করিয়ে দেব।
কয়েক দিন পরে সব কিছু গুছিয়ে চলে
গেলাম মামার বাসার উদ্দেশে।মামা
আমাকে বাস স্ট্যান্ড থেকে এগিয়ে
নিয়ে যেতে আসলেন।যেহেতু আমি আই
প্রথম শহরে এসেছিলাম।এর আগে মামার
পরিবার নিয়ে কিছু বলে রাখা দরকার।
মামার বয়স প্রায় ৪০ এর কাছাকাছি।
একটি সরকারি চাকরি করেন।কিন্তু
কাজের চাপে মাত্র কয়েক বছর আগে
বিয়ে করেছেন।যে মেয়েটাকে বিয়ে
করেছেন তার বয়স হবে ২৫-২৬।প্রথম দেখে
অবাক হয়ে গিয়েছিলাম।কিন্তু আসল
বিষয় মেয়েটার বাবা নিতান্ত একজন
গরীব মানুষ তাই মামার বয়স না দেখে
বিয়ে দিয়ে দেন।
যাই হোক,মামার বাসায় আসার পরে উনি
মামীকে ডেকে বললেন আমাকে আমার
রুম এ নিয়ে যেতে।মামি আমাকে আমার
রুম এ নিয়ে বললেন হাত মুখ ধুয়ে নাও
আমি তোমাদের নাস্তা দিচ্ছি।এই বলে
মামি চলে গেলেন।আমি মুখহাত ধুয়ে
ফ্রেশ হয়ে নিলাম।নাস্তা করার পর
মামা ও মামীর সাথে অনেকক্ষণ কথা
বললাম।পরে চলে গেলাম একটু রেস্ট
নিতে।
মামার বিয়ের বয়স হবে প্রায় তিন বছর।
উনাদের ১ বছরের একটা ছেলে আছে।
কিন্তু মামীকে দেখলে মনে হয়না যে
তার বিয়ে হয়েছে।দেখতে অনেকটা
হিন্দি ফিল্মের নায়িকাদের মত লাগে।
সুডৌল উন্নত ছোট পাহারের মত বক্ষ
জুগল,তার সাথে নদীর ঢেউ এর মতো
আঁকাবাঁকা নিতম্ব।দেখলেই কি যেন
করতে ইচ্ছে করে।কিন্তু এই কয়দিন তাদের
সাথে থেকে একটা জিনিস বুঝতে
পারলাম মামা-মামির সাংসারিক
জীবনটা তেমন সুখের নয়।প্রায় সময়
তাদের রুম থেকে ঝগড়ার ও পরে মামীর
কান্নার শব্দ শুনতে পেতাম।যেহেতু মামী
কম বয়সী প্রায় আমার সমান ছিলেন তাই
প্রথম থেকেই মামীর সাথে আমার একটা
সখ্য গরে উঠে অবসর সময়ে মামী আর
আমি বসে গল্প করতাম।
এইভাবে আস্তে আস্তে মামীর সাথে
একটা বন্ধুত্ত গরে উঠে।আকদিন আমি
কলেজ শেষ করে বাসায় এসে রেস্ট
নিচ্ছি মামী বললেন টেবিলে খাবার
দিয়েছি খেয়ে নাও।তার কথায় আমি
খেতে আসলাম।মামা যেহেতু এই সময়
অফিসে থাকেন তাই দুপুরে আমি আর
মামী এক সাথে খাই।খেতে বসে দুজন
গল্প করতে লাগলাম।কথার প্রসঙ্গে
মামী আমার কলেজ এর মেয়েদের কথা
তুললেন।জিজ্ঞগাসা করলেন আমার কোন
মেয়ে বন্ধু আছে কিনা?আমি বললাম হ্যাঁ
আছে কয়েকজন মামী অবাক হয়ে বললেন
কয়েকজন???আমি বললাম আসলে তুমি কি
ধরনের মেয়ে বন্ধু বলছ?সে বলল প্রেমিকা
টাইপ এর?আমি একটু আশ্চর্য হলাম তার
প্রস্ন শুনে!কেননা এইরকম প্রশ্ন মামী
আমাকে কখনো করেননি তাই আমি একটু
অপ্রস্তুত হয়ে গেলাম।আমতা আমতা করে
বললাম না।মামী হেসে বললেন কেন?কি
বলবো বুঝে পেলাম না।বললাম এইসব
আমার ভালো লাগেনা।মামী হেসে
বললেন কেন সব কিছু ঠিক আছেতো?আমি
বুঝতে পারলাম না আসলে উনি কি বুঝতে
চাইছেন।তারপর একটু পরে বুঝলাম উনি কি
বলতে চাইছেন।আমি থতমত খেয়ে গেলাম।
তারপর একটু হেসে বললাম সবই ঠিক
আছে।
এর মধ্যে আমাদের খাওয়া শেষ হয়ে
গেল।মামীকে বললাম আমার অনেক
ক্লান্ত লাগছে আমি একটু ঘুমাতে
গেলাম।রুম ঢুঁকে দরজা বন্ধ করে দিয়ে
বিছানায় শুয়ে পরলাম।ঘুমানর অনেক
চেষ্টা করলাম কিন্তু পারলামনা বারবার
শুধু মনের মধ্যে মামীর বলা কথা গুলো
আসতে লাগল।হঠাৎ মনের মধ্যে আসলো
মামী আজ এইরকম কথা বলার কারন কি?
কিছুই বুঝতে পারলাম না।এইভাবে কয়েক
দিন গেলো এরইমধ্যে মামীর সাথে
বান্ধবী থেকে শুরু করে আরও অনেক দূরে
চলে গেলাম।দুরে বলতে মামীর সাথে
মামা কি করে বা আমি কোনো মেয়ের
সাথে দৈহিক ভাবে মিলিত হয়েছি
কিনা এইসব বিষয় নিয়ে।আস্তে আস্তে
জানতে পারলাম মামার সাথে রাতের
জিনিসে মামী তেমন একটা তৃপ্ত নন।এই
কথা জানার পর আমার মাথায় একটা দুষ্ট
বুদ্ধি খেলে গেলো।অনেক বাংলা চটি
পরেছি যেখানে মামীর সাথে ভাগ্নার
অনেক চুদাচুদির কথা পরেছি।তাই চিন্তা
করলাম একদিন সুযোগ বুঝে ওকে ধরে
ফেলব।কিন্তু আবার চিন্তা করলাম ওত শুধু
কথা বলছে বন্ধুর মতো মনে করে যদি কিছু
করলে উল্টা রিয়াক্সন হয়,এই ভেবে কিছু
করলাম না।কিন্তু প্রতিদিন রাতে ও
গুসলের সময় ওর কথা মনে করে দুইবার
করে রুজ হাত মারতে শুরু করলাম।
একদিন মনের মধ্যে একটি আইডিয়া
আসল।মামী যখন গোসল করে তখন ওর পুরা
নেংটা দেহ দেখার বুদ্ধি করলাম।যেই
ভাবা সেই কাজ।মামা সকালে অফিসে
যাওয়ার পরে মামী গোসল করতে ঢুকলেন।
সুযোগ বুঝে চুপি চুপি আমি ওর ঘরে ঢুঁকে
পড়লাম।ঢুঁকে আরেকটা সুযোগ পেলাম।
মামীর একটা ছুট বাচ্চা ছিল তাই গোসল
করার সময় বাথরুমের দরজা হালকা ফাক
করে উনি গোসল করতে ঢুকলেন।আমি চুপি
চুপি দরজার ফাক দিয়ে দেখতে শুরু
করলাম।প্রথমেই যা দেখলাম সেটা দেখে
আমার চুখ কপালে উঠে গেলো।একটা নগ্ন
নারী আমি আমার জীবনে এই প্রথম
দেখছিলাম।কি সুন্দর করেই না সৃষ্টি
কর্তা নারী দেহ বানিয়েছেন।অবাক হয়ে
আমি দেখতে থাকলাম।শরীরে কোনো
কাপড় নেই।উপড়ে ফুয়ারা থেকে পানি
পড়ছে ওর নগ্ন গা বেয়ে।গুলাপি রঙের ঠুট
বেয়ে ওর পাহাড়ের মতো দুধ গুলোকে
বেয়ে একদম নিচের সেই আশ্চর্যময়
জায়গা স্পর্শ করে ওর তুলতুলে উরু ছুয়ে
নীচে গরিয়ে পরছে।এই দৃশ্য দেখে আমি
আর ঠিক। থাকতে পারলাম না।আমার ধুন খাড়া
হয়ে লাফাতে লাগল।আমি আলতো করে
পেন্টের স্প্রিং খুলে ধুন খেচতে শুরু
করলাম। প্রায় আধ ঘণ্টা সময় ধরে ওই
মাগি ওর পুরা শরীর ঢলে ঢলে গোসল
করল।এর মধ্যে আমিও আমার কাজ শেষ
করে ফেললাম।তারপর ও বের হবার আগে
পেন্টটা পরে দ্রুত শব্দ না করে রুম থেকে
বেরিয়ে আসলাম।কিন্তু রুম এ ঢুকে আবার
ওর নগ্ন শরীর চুখের সামনে ভেসে উঠল।
বাথরুমে ঢুকে আবার হাত মারলাম।তারপর
গোসল করে খেয়ে নিলাম।কিন্তু খাওয়ার
সময় লক্ষ্য করলাম মামীর দৃষ্টিভঙ্গি টা
আজ অন্য দিনের চেয়ে আলাদা।কিছুই
বুঝতে পারলামনা।খেয়ে রুম এ চলে
গেলাম।এইভাবে প্রায় মাস খানেক
গেলো।কয়েক দিন পর মামাকে কাজের
জন্য শহরের বাইরে যেতে হল।মামাকে
ওইখানে ১৫ দিনের মতো থাকতে হবে।
শুনে খুশি হলাম এবার ভালো করে মামীর
ঘষা-মাজা দেখব।মামা যাওয়ার ৩-৪ দিন
পর রাতে খেয়ে আমি আর মামী বসে
বসে টিভি দেখছি।এই সময় চ্যানেল বদল
করতে একটি ইংলিশ অ্যাকশান ছবি
দেখতে লাগলাম দুজনে।আর আপনারা
জানেন এইসব ইংলিশ ছবিগুলোতে অনেক
খারাপ সিন থাকে।হঠাৎ একটি চুমার সিন
চলে এলো আমি তারাতারি করে
চ্যানেল বদলাতে লাগলাম।তখন মামী
বললেন কেন টিভিতে দেখলে কি হয়।
বাস্তবে যখন আমি গোসল করি তখন
জানালা দিয়ে উকি দিয়ে দেখেত
অনেক মজা পাও?মামীর কথায় আমি
একেবারে বুবা হয়ে গেলাম।মামী বললেন
আর ন্যাকামি করনা আমি সব জানি।
আমি কি বলবো বুঝতে পারলাম না।আমি
বুঝেই পেলাম না মামী কিভাবে টের
পেলেন।ভয়ে ভয়ে জিজ্ঞেস করলাম তুমি
কিভাবে জানলে?মামী বললেন তুমি যে
তোমার ধুন খেচে প্রতিদিন যে জেলি
আমার বাথরুমের দরজায় ফেলে আস
সেগুলো তো আমাকেই পরিস্কার করতে
হয়তাইনা?আমি একেবারে নিরবাক হয়ে
গেলাম ধরা খেয়ে।আমার মুখ একেবারে
লাল হয়ে গেল।কি বলবো বুঝতে
পারছিলাম না।তখন মামী আমার মুখের
দিকে তাকিয়ে বললেন আত লজ্জা
পাওয়ার দরকার নেই।জা হবার তা হয়েছে
এখন টিভি দেখ।আমি চুপচাপ টিভি
দেখতে লাগলাম।কিছুক্ষন পর মামী উঠে
গেলেন।তারপর তার রুম থেকে একটা
সিডি নিয়ে আসলেন।আমি দেখতে
থাকলাম।উনি ডিভিডি তা অন করে
সিডি ঢুকালেন।সিডি চলার পর আমি
একেবারে আকাশ থেকে পরলাম।সিডিটা
ছিল ব্লু ফিল্মের ।আমি কোন কথা না
বলে দেখতে থাকলাম।২০ মিনিট দেখার
পর আমার ধুন জেগে উথল।লুঙ্গি পরা ছিল
তাই লুঙ্গির উপর থেকে ভালোভাবেই
দেখা যাচ্ছিল আমার ধুনটি।আমি লক্ষ্য
করলাম মামী বারবার আমার ধুনের দিকে
তাকাচ্ছে আর ওর দুটি পা একসাথে
চেপে বসে আছে।কিছুক্ষন আরও দেখার
পর আমি আর পারলামনা বাথরুমে গিয়ে
হাত মেরে ধুন টাকে শান্ত করে এলাম।
এসে বসার পর মামী আরচুখে আমার
লুঙ্গির দিকে তাকালেন।যেহেতু হাত
মেরেছি তাই ধুনটা খাড়া ছিলনা।মামী
এই দেখে মুচকি হাস্তে লাগলেন আমি
তার দিকে চেয়ে বললাম হাসচ কেন?মাই
বললেন আবারো হাত মেড়েছ? আমি
লজ্জা পেয়ে গেলাম।বল্লামতাইলে কি
করব ওইটাকে ঠাণ্ডা করার জন্য?এই
প্রস্নের উত্তর আর মামী দিলেন না।
আস্তে আস্তে আমার কাছে আসল।
আমাকে জড়িয়ে ধরে আমার ঠুটে চুমু
খেতে লাগলেন।আমিও আস্তে আস্তে
তার কামরাতে লাগলাম।মামী আমার
কামর খেয়ে এমনভাবে উত্তেজিত হয়ে
উঠলেন যে আমি তার মধ্যে একটি
ক্ষুধার্ত বাঘের রূপ দেখতে পেলাম।তার
চুমুর ধরনে মনে হচ্ছিলো ো জেন আমাকে
এখন পারলে পুরোটাই জ্যান্ত গিলে
ফেলবে।আমি ওর মধ্যে এই রকম কামনা
দেখে নিজেকে আর ঠিক রাখতে
পারলাম না।আস্তে আস্তে ওর ঠুটে চুষতে
শুরু করলাম।
সুমি(মামীর নাম)আস্তে আস্তে আমার
বুকে হাত বুলাতে শুরু করল।আমার পড়নে
একটা ফতুয়া ছিল ও সেটা খুলতা শুরু
করলো।আমি টাকে সাহায্য করলাম।
আমার পড়নে এখন শুধু একটি লুঙ্গী।আমার
চুখ পরল ওর পাহার সদৃশ দুধের দিকে।আমি
আলতো করে সুমির দুধ গুলোকে তিপে
দিলাম।বুঝতে পারলাম সুমির শরীরে
জেন ৪২০ ভোল্ট এর একটা ইলেক্ট্রিক শক
খেলে গেলো।ও পরম তৃপ্তিতে ওর দুটি চুখ
বন্ধ করে আহ আহ আহ উহ উহ উহ করতে
লাগলো।আমি এক ঝটকায় ওর ব্লাউজ
খুলে নিলাম।ভিতরে কাল রঙের ব্রা পরা
ছিল।কাল রঙের ব্রার ভিতর ওর ৩৬
সাইজের দুধগুলো একদম ঝাক্কাস
লাগছিলো।আমি এবার খুব জোরে জোরে
ওর দুধগুলো টিপতে লাগ্লাম।আর ও
তৃপ্তিতে শীৎকার করতে লাগলো।এরই
মধ্যে আমার লুঙ্গী দুজনের যুদ্ধের
মাঝখানে খুলে গিয়ে ভূলুণ্ঠিত হল।আমি
পুরো নগ্ন ছিলাম।আমি এবার ওর ব্রা
খুলতে লাগলাম।ব্রা খুলতেই দেখতে
পেলাম পৃথিবীর সব পুরুষের কাঙ্ক্ষিত
সেই দুটি বস্তু।মন চাইছিল http://
www.ChotiWorld.comযেন দুটিকে কামড়ে
খেয়ে ফেলি।সুমির নগ্ন দুধ দুটি আমী পরম
তৃপ্তির সাথে চুষতে লাগলাম।মামী
আমার পরম আনন্দের চরম শিখায় ভাসতে
লাগলেন।আমাকে বলতে লাগলেন এতো
দিন কোথায় ছিলে আমার প্রাণের চুদন
বাবু।আমী বললাম তুমার এই গুদের সুড়সুড়ি
এতো জানলে এতো দিন হাত খেচে কী
মাল নষ্ট করতাম।নিশ্চয় তুমারই গুদের
জ্বালা মেটাতাম।
ধীরে ধীরে আমী ওড় নীচের দিকে
যেতে লাগলাম।আর আমার স্পর্শে আমার
মামী মাগী শীৎকার দিতে থাকলো।
এতক্ষণ ও আমার উপড়ে ছিল তাই ওড় দুধ
আর ঠূঠে শুধু চূমূ খাচ্ছিলাম।এবার এক
ঝটকায় ওকে সোফাতে শুইয়ে দিলাম।এক
টানে ওড় পেটিকোট খুলে ওকে উলঙ্গ
করে দিলাম।ওর পেণ্টী পড়া না দেখে
খানিকটা চিন্তিত হলাম।তারপর বুঝতে
পাড়লাম শালী মাগী আজ আমার ঠাপ
খাওয়ার জন্য তৈরি হয়েই এসেছে।আমি
আর সময় নষ্ট না করে ওর নাভির
আশেপাশে চূমূ খেটে লাগলাম।আস্তে
আস্তে ওর নীচের দিকে যেতে শুরু
করলাম।এর মধ্যে আমার নাকে একটি
আঁশটে গন্ধ আসলো।বুঝতে পাড়লাম
মাগীর গুদের রসে ওর পূরা নীচ ভিজে
গেছে।আমি মূখ নীচে নিয়ে ওর গুদে
একটা চূমূ দিলাম।সাথে সাথে ওর শরীর
বুঝতে পাড়লাম জেনো একটা মুচড় দিয়ে
ঊঠলো।আমি আস্তে আস্তে ওর ভেজা
গুদে জিহ্বা ঢুকিয়ে চুষতে শুরু করলাম।ও
তৃপ্তিয়ে আত্মহারা হোয়ে গেলো।আমার
মুখটাকে ও দুই হাত দিয়ে ওর গুদে চেপে
ধরল।আমি আমার নাক দিয়ে ওর গুদে
সুড়সুড়ি দিতে লাগলাম।মুখ সরিয়ে নিয়ে
এবার একটা আঙ্গুল ঢুকিয়ে দিলাম ওর
গুদে।সাথে সাথে আহ করে উঠলো মাগী।
আর আমি আঙ্গুল দিয়ে ওর গুদে সুড়সুড়ি
দিতে থাকলাম।এইভাবে ৫ মিনিট করতে
থাকলাম আর মামী প্রচণ্ড তৃপ্তিতে
একবার রস খসাল।আর দেরি না করে
আমার ধুন ওর মুখে পুরে দিলাম।ও
ললিপপের মতো চুষতে শুরু করলো।প্রায় দুই
মিনিট চুষার পর আমার ধুন লোহার মতো
শক্ত হয়ে ঠন ঠন করতে লাগল।আমি ওর মুখ
থেকে ধুনটা নিয়ে ওর গুদের মুখে ধরলাম।
আস্তে আস্তে ওর গুদের মুখে ধুনটা ঘষতে
থাকলাম।মামী মাগী এবার আমার কাছে
কাকুতি করতে থাকলো এবার আমার গুদটা
ফাটিয়ে দে বাবা।আমার যে আর সহ্য
হয়না,এবার আমার জ্বালাটা মিটিয়ে
দে।আমি দেরী না করে ওর গুদের মুখে
ধুনটা সেট করে আস্তে আস্তে ঠেলতে
লাগলাম।ওর গুদের রসে গুদটা এমন
পিচ্ছিল হয়ে গেল যে আমাকে তেমন
কষ্ট করতে হলনা আমার।অনায়াসে ওর
একেবারে গহ্বরে চলে গেল আমার ধুন।
আমি প্রথমে আস্তে আস্তে থাপাতে
লাগলাম এতে দেখি ওর কামনার জ্বালা
আরও বেরে গেল।ও উহ আহ করতে করতে
আমাকে জরিয়ে ধরে আবার ওর মাল
খসাল।আমি এবার গতি বারিয়ে দিলাম।
মনে হয় তখন প্রতি সেকেন্ডে তিন থেকে
চারতি করে থাপ দিচ্ছিলাম।এভাবে
প্রায় ১০ মিনিট থাপানুর পর অকে কুকুরের
মতো করে বসিয়ে ওর পিছন থেকে
থাপাতে লাগলাম।আরও ৫ মিনিট
থাপানুর পরে ও আবার ওর মাল খসাল।
আমি এবার বুঝতে পারলাম আমার আর
মাল খসতে বেসি সময় নেই তাই জুরে
জুরে কয়েকটা থাপ মেরে ধুনটা বের করে
ওর মুখে পুরে দিলাম।ও মহা আনন্দে
পাগলের মতো আমার ধুন চুষতে লাগল।
এইভাবে আরও দি মিনিট চুষার পর আমার
সারা শরীর নারা
দিয়ে গুলির মতো মালের গরম ফুটা ওর
মুখের মধ্যে পরতে লাগলো।আমার ধুনের
রসে মামী ভিজে একেবারে সাদা হয়ে
গেলো।আমি খুব ক্লান্ত হয়ে সুফার মধ্যে
পরে গেলাম।মামী বলে উঠলো এত
তারাতারি শেষ।আমি বললাম সারা রাত
এ ত পরে আছে দেখব আজ তুমার গুদের
জ্বালা কত?সেইদিন রাতে মামীকে
আরও তিনবার মনভরে সারা ঘর ঘুরে ঘুরে
চুদলাম।এইভাবে মামির সাথে আমার
প্রায় তিন বছর চুদাচুদির খেলা চলে
মামার অজান্তে।